My Actifit Report Card: January 17 2022
Hello my loving actifiter community,
Here is my today's activity report prepared by actifit android app.
#আজ হতে ১৪৪০ বছরের বেশী পুর্বে রাসুল ( সাঃ) কতৃক এমন বৈজ্ঞানিক তথ্য সম্বলিত হাদিস বলেছিলেন যা মাত্র কয়দিন আগে প্রমানিত হল , তিনি এই বিষয় যে হাদিস টি বলেছিলেন তা তিনি যে নবুয়াত প্রাপ্ত নবী প্রমান করে অমুসলিম দের জন্য ,
সে সময় সাগরের পানির নীচে আগুন এবং তার নীচে মহাসাগর থাকার কথা কেও কল্পনাও
করতে পারেনি । কিভাবে এটা সম্ভব ।
#সুনান আবু দাউদ’ এর ২৪৮৯ নং হাদিছের বর্ণনার শেষ অংশে
দেখা যায় যে নবী করীম ( স ) বলেছেন
আবদুল্লাহ ইবনে আমর এর বর্ণনায়
‘’ হজ ও ওমরাহ পালন ব্যতিত কিংবা আল্লার পথে জিহাদ ব্যতিত কেও যেন সমুদ্রে ( নিছক অনুসন্ধানে) না যায় কারণ সমুদ্রের পানির তলে আছে আগুন এবং আগুন তলে রয়েছে সাগর
‘‘ ......সাগরের নীচে আগুন, আগুনের নীচে পানি ......’’
আল্লাহ বলেছেন:
" এবং যখন সমুদ্রসমূহ জ্বলন্ত আগুনের মত হয়ে যাবে " [সূরাত-তাককির আয়াত ৬)
পুনরূত্থানের দিন সমুদ্রের পানি প্রজ্জলিত হবে
#আল্লাহর একটি অলৌকিক ক্ষমতা যে ,তিনি অক্সিজেন ও হাইড্রোজেনের সমন্বয় ঘটিয়ে পানি সৃজন করেছেন , একটি উপাদান আগুনকে প্রজ্জলিত করে এবং অপরটি আগুনকে নিবারন করে , কিন্তু তিনি এ দুটি পরস্পর বিরোধী উপাদানকে এমনভাবে
সংমিশ্রন করেছেন যা দিয়ে পানি তৈরী হয়েছে যা আগুন নিবারনে সক্ষম
রাসুল ( সা) কখনো তাঁর জীবদ্দশায় সমুদ্রে ভ্রমণ করেননি, তাই এই অদৃশ্য বিষয়
সম্পর্কে তিনি জানেন না, সর্বশক্তিমান আল্লাহ তাঁকে এবিষয়ে কথা বলার জ্ঞান ও অনুমতি দিয়েছিলেন । কিন্তু তখনকার মূর্খ আরব রা তা বিশ্বাস করে নি।
এই সব মূর্খ আরব দের উদ্দেশে আল্লাহ বলেন ,
"তিনি (মুহাম্মদ) (নিজের) ইচ্ছার কথা বলেন না।" [সুরা আয-নাজম : আয়াত ৩]
=>আজ বিজ্ঞানীরা স্বীকার করেন যে মহাসাগরে অবশ্যই অনেক আগ্নেয়গিরি
রয়েছে। মহাসাগরে নিচে আগ্নেয়গিরি এর সংখ্যা.৫০০০+ । সমুদ্রগর্ভে থাকা আগ্নেয়গিরীর সংখ্যা পৃথিবীর সমস্ত
আগ্নেয়গিরির প্রায় ৭০% ।
#মহাসাগরের নীচে অবস্থিত সবচেয়ে বড় আগ্নেয়গিরি নাম এ জাবত কালে আবিষ্কৃত "রিং অফ ফায়ার" নামে অভিহিত এবং যা প্রায় ৬৪০০০ কিলোমিটার এলাকা জুরে অস্ট্রেলিয়ার পুর্ব উপকুলের টঙ্গা হতে শুরু করে ,জাপান, ফিলিপাইন,মধ্য আমিরিকা ও দক্ষিন আমেরিকার পশ্চিম উপকুলের পেরু এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত ।
=>বিজ্ঞানীদের হিসাবে পৃথিবীতে পানির নীচে বিভিন্ন আকারের প্রায় ৫০০০ সক্রিয় ভলকানো রয়েছে সাগরের নিচে যা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমানিত সত্য ।
সর্বশক্তিমান আল্লাহ তাঁর অগাধ প্রজ্ঞায় জানতেন যে , মানুষ এই আশ্চর্যজনক বৈজ্ঞানিক সত্যটি
একদিন আবিষ্কার করবে, তাই তিনি মহিমান্বিত কুরআনে এটিকে উল্লেখ করেছেন এবং তাঁর মর্যাদাবান নবীকে সাঃ সে সম্পর্কে জ্ঞাত করেছেন
#অনুসন্ধানপর্বে মহাসাগরের তলদেশে হাজার হাজার কিলোমিটার জুড়ে তারা অনেক
আগ্নেয় পর্বতমালার অবস্থান জানতে পেরেছেন । উল্লেখ্য এমনি এক অনুসন্ধান প্রক্রিয়ায় সাগর তলে হারিয়ে যাওয়া এক বিশাল মহাদেশের সন্ধান পাওয়ার খবরও জানা
যায় ।
পবিত্র কোরআনের সুরা আত -তুর এ আল্লাহ তায়ালার শপথ করেছেন,
এবং শপথ উদ্বেলিত সাগরের ’’ ( সুরা আত -তুর , আয়াত ৬ )
যখন কুরআন অবতীর্ণ হয়েছিল, তখন আরব গন উদ্বেলিত সাগর দ্বারা শপথের অর্থ সম্ভবত যথাযথভাবে বুঝতে পারেননি ,
মহাজাগতিক ক্রিয়ায় সৃষ্ট " উদ্বেলিত " অর্থ দ্বারা সাধারণত আগুনে পুড়িয়ে দেয়া বা ধ্বংস করে দেয়া বুঝায় ।
#সাগরের তলে আগ্নেয়গিরি কাজ;
সব চেয়ে বড় আগ্নেয় গিরি "রিং অফ ফায়ার/ Ring of Fire
কিছু দূর্বল স্তর বা দুর্বল অঞ্চল রয়েছে যা অ্যানিসোস্ফিয়ার নামে পরিচিত । অ্যানিসোস্ফিয়ারের মধ্যে থাকা শিলাসমূহ আংশিকভাবে গলিত অবস্থায় থাকে যা অপেক্ষাকৃত উচ্চ ঘনত্ব ।
এবং সান্দ্রতা ( Viscosity ) পুর্ণ তপ্ত স্র্রোতগুলি মহাসাগরের অবতলে মিলিয়ন মিলিয়ন টন পাথরকে চালিত করে যেমনটি পরিলক্ষিত হয়েছে লোহিত সাগরের
মতো কিছু সমুদ্রের তলদেশে যেখানে তাপমাত্রা ১০০০ ডিগ্রী সেলসিয়াস কে অতিক্রম করে । আর স্তূপ করে শিলা। মিলিয়ন মিলিয়ন টনের এই ক্রমসঞ্চিত শিলার স্তুপ সমুদ্রের জলকে ডানে বামে ঠেলে দিয়ে সমুদ্র তলদেশের সম্প্রসারন ঘটায় ।
সম্প্রসারণ প্রক্রিয়ায় গঠিত এলাকাটি ম্যাগমা দ্বারা পরিপুর্ণ হয় যা পরিনামে
সমুদ্রতলে আগুন তৈরী করে ।
#=> বিজ্ঞানীরা উত্তর খুঁজে পেতে ব্যর্থ হয়েছেন তা হল সাগর ও মহাসাগরের জলরাশি কেন ম্যাগমাকে (magma) বাহির হতে দেয় না উপরন্তু ম্যাগমার মধ্যে প্রচন্ড তাপমাত্রা থাকা সত্ত্বেও সাগর এবং মহাসাগরের পানিই বা কেন বাস্পে পরিনত হয়না ?
এ প্রেক্ষিতে একটি কথাই বলা যায় যে সমুদ্র তলের এই পরস্পর বিরোধি
বৈশিষ্টপুর্ণ অগ্নিকুন্ড ও পানির মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখে
এই অপরূপ কৌশলটি মহান আল্লাহর সীমাহীন কৌশলৈর একটি স্পষ্ট সাক্ষী ।
নর্থ ওয়েষ্টার্ন ইউনিভার্সিটির গবেষক স্টিভ জেকভসন তার একটি সাম্প্রতিক
গবেষনায় গভীর সমুদ্র তলে ভূ-অভ্যন্তরে পানির একটি বৃহৎ জলাধারের সন্ধান
পেয়েছেন যা পৃথিবীর সকল মহাসাগরের জলরাশীর তুলরায় প্রায় তিনগুন বড় । এই আবিস্কারের ফলে পৃথিবী পৃষ্টে সমুদ্র সৃজনের একটি
ব্যাখ্যাও পাওয়া সম্ভব হয়েছে । ভূপৃষ্ঠে হতে ৭০০ কিলোমিটার গভীরে রিংউডাইট নামক একটি নীল আধারে (mantle) পৃথিবীর পৃষ্ঠ এবং তার কেন্দ্রের
গরম শিলা স্তর । এর মধ্যে এই জলরাশী
লুকানো আছে ।
অর্থাৎ সাগরের উপরের পানি তার নিচে আগ্নেয়গিরি তা গভির পর্যন্ত বিস্ত্রিত তার নিচে মান্তাল বিশাল গভির পানির সাগর আছে জা উপরের এই সব মহা সাগর পানি থেকে ৩ গুন বা এর অধিক বেশি /অর্থাৎ প্রমানিত
যে নবী করীম( স ) বলেছেন
‘‘ ......সাগরের নীচে আগুন, আগুনের নীচে সাগর ......’
সুবহানাল্লাহ্
Image source : google.com
Alhamdulillah, I am very much greatful to the Almighty Allah SWT, because still now alive me with in good health.
So I am alive in good health and fit enough.
This is my 77th submission in the #iamalivechallenge contest. It is also 902th actifit report.
Made It by paint.
This report was published via Actifit app (Android | iOS). Check out the original version here on actifit.io
Congrats on providing Proof of Activity via your Actifit report!
You have been rewarded 468.1057 AFIT tokens for your effort in reaching 16837 activity, as well as your user rank and report quality!
You also received a 2.15% upvote via @actifit account.
To improve your user rank, delegate more, pile up more AFIT and AFITX tokens, and post more.
To improve your post score, get to the max activity count, work on improving your post content, improve your user rank, engage with the community to get more upvotes and quality comments.